আদর্শ মানব মুহাম্মদ (সাঃ) APK
Version 1.1 - omorapps.mdomorapps,books,reference,আদর্শ,মানব,মুহাম্মদ,(সাঃ)
মুহাম্মাদ (সা.) এর জীবনের উপর তথ্যসূত্র এবং ইসলামী চরিতাভিধান অনুসারে জীবনী |
APP Information
Download Version | 1.1 (2) |
Apk Size | 2.13 MB |
App Developer | ডিজিটাল বাংলাদেশ |
Malware Check | TRUSTED |
Install on Android | 4.0.x and up |
App Package | omorapps.md.apk |
MD5 | cb63daf40a7aa3eac05c90c491cbdecd |
Rate | 5 |
Table of Contents
Download আদর্শ মানব মুহাম্মদ (সাঃ) 1.1 APK
App Description
আদর্শ মানব মুহাম্মদ (সাঃ) is omorapps,books,reference,আদর্শ,মানব,মুহাম্মদ,(সাঃ), content rating is Everyone (PEGI-3). This app is rated 5 by 1 users who are using this app. To know more about the company/developer, visit ডিজিটাল বাংলাদেশ website who developed it. omorapps.md.apk apps can be downloaded and installed on Android 4.0.x and higher Android devices. The Latest Version of 1.1 Available for download. Download the app using your favorite browser and click Install to install the application. Please note that we provide both basic and pure APK files and faster download speeds than APK Mirror. This app APK has been downloaded 4+ times on store. You can also download omorapps.md APK and run it with the popular Android Emulators.
মুহাম্মাদ[৪] (২৯ আগস্ট ৫৭০[২] - ৮ জুন ৬৩২;[৫] আরবি উচ্চারণ শুনতে ক্লিক করুন محمد (সাহায্য·তথ্য) মোহাম্মদ এবং মুহম্মদ নামেও পরিচিত; তুর্কি : মুহাম্মেদ), পূর্ণ নাম : আবু আল-কাশিম মুহাম্মাদ ইবনে ʿআবদুল্লাহ ইবনে ʿআবদুল মুত্তালিব ইবনে হাশিম (ابو القاسم محمد ابن عبد الله ابن عبد المطلب ابن هاشم) হলেন ইসলামের কেন্দ্রীয় ব্যক্তিত্ব এবং ইসলামী বিশ্বাসমতে আল্লাহ বা ঈশ্বর কর্তৃক প্রেরিত সর্বশেষ নবী।[৬][n ১][n ২] (আরবি: النبي আন-নাবিয়্যু) তথা "বার্তাবাহক" (আরবি : الرسول আর-রাসুল) যার উপর ইসলামী প্রধান ধর্মগ্রন্থ আল-কুরআন অবতীর্ণ হয়েছে। অমুসলিমদের মতে তিনি ইসলামী জীবন ব্যবস্থার প্রবর্তক[৭]। অধিকাংশ ইতিহাসবেত্তা ও বিশেষজ্ঞদের মতে[৮][৯] মুহাম্মাদ ছিলেন পৃথিবীর ইতিহাসে অন্যতম প্রভাবশালী রাজনৈতিক, সামাজিক ও ধর্মীয় নেতা[১০][১১][১২][১৩][১৪] তার এই বিশেষত্বের অন্যতম কারণ হচ্ছে আধ্যাত্মিক ও জাগতিক উভয় জগতেই চূড়ান্ত সফলতা অর্জন। তিনি ধর্মীয় জীবনে যেমন সফল তেমনই রাজনৈতিক জীবনেও। সমগ্র আরব বিশ্বের জাগরণের পথিকৃৎ হিসেবে তিনি অগ্রগণ্য[১৫]; বিবাদমান আরব জনতাকে একীভূতকরণ তার জীবনের অন্যতম সফলতা।[১৬][১৭] মুহাম্মাদের (সা.) জন্মের পূর্বের আরবের অবস্থা তৎকালীন আরব অর্থনীতির মূল ভিত্তি ছিল ব্যবসায় ও পশুপালন। নোমেডীয় অঞ্চলের সাথে এখানকার বাণিজ্য যোগাযোগ ছিল। আরব বলতে এখানে মক্কা ও মদিনা এবং এদের পার্শ্ববর্তী অঞ্চলগুলো নিয়ে গড়ে উঠা অংশকে বুঝানো হচ্ছে, এই অংশের সাথেই মুহাম্মাদের জীবনের সাক্ষাৎ সম্পৃক্ততা ছিল। মুহাম্মাদের জীবনের উপর তথ্যসূত্র মুহাম্মাদের উপর অনেক জীবনীকার জীবনীগ্রন্থ লিখেছেন। তার জীবনীগ্রন্থকে সাধারণভাবে "সিরাত" গ্রন্থ বলে। মুহাম্মাদের ইন্তিকালের পর থেকে অনেক মুসলিম ও অমুসলিম তার জীবনীগ্রন্থ লিখেছেন। এর মাঝে উল্লেখযোগ্য হলো ইবনে ইসহাক রচিত মহানবীর সর্বাধিক প্রাচীনতম নির্ভরযোগ্য জীবনী সংকলন সিরাতে ইবনে ইসহাক (যা অনেকের মতে বর্তমানে প্রায় বিলুপ্ত) এবং তা হতে সম্পাদিত সিরাতে ইবনে হিশাম,[১৮] আল তাবারি রচিত "সিরাতে রাসুলাল্লাহ",[১৯] ইবনে কাসির রচিত "আল-সিরাত আল-নববিয়াত", মার্টিন লিংসের "মুহাম্মদ : হিজ লাইফ বেজড অন দ্য আর্লিয়েস্ট সোর্সেস", ক্যারেন আর্মস্ট্রং রচিত "মুহাম্মদ : এ বায়োগ্রাফি অব দ্য প্রফেট" এবং "মুহাম্মদ : এ প্রফেট অব আওয়ার টাইম", মার্মাডিউক পিকথাল রচিত "আল আমিন : এ বায়োগ্রাফি অব প্রফেট মুহাম্মদ", সাম্প্রতিককালে রচিত আর্-রাহিকুল মাখতুম, বাংলা ভাষায় গোলাম মোস্তফা রচিত বিশ্বনবী, এয়াকুব আলী চৌধুরীর নুরনবী, মওলানা আকরম খাঁ রচিত মুস্তাফা চরিত প্রভৃতি। হাদিস আরেকটি উল্লেখযোগ্য তথ্যসূত্র হল হাদিস সংকলন, মুহাম্মাদের মৌখিক ও কার্যগত শিক্ষা ও ঐতিহ্য। মুহাম্মাদের মৃত্যুর পর বিভিন্ন উল্লেখযোগ্য ব্যক্তি বহু প্রজন্মব্যাপী হাদিস সংকলন করেছেন, এদের মধ্যে অন্যতম হলেন মুহাম্মাদ আল বুখারী, মুহাম্মাদ ইবনে ইসা আত-তিরমিজি প্রভৃতি।[২০] কিছু পাশ্চাত্য শিক্ষাবিদও হাদিস সংকলনকে সম্পূর্ণ নির্ভুল ঐতিহাসিক তথ্যসূত্র বলে মনে করেন।[২০] আবার ম্যাডেল্যাঙের মতো পণ্ডিতগণ পরবর্তী যুগে সংগৃহীত হাদিসের বিবৃতিকে প্রত্যাখ্যান না করলে তাঁদেরকে ঐতিহাসিক পরিস্থিতি সাপেক্ষে এবং প্রসঙ্গ ও ব্যক্তির সাথে সামঞ্জস্যতার ভিত্তিতে বিচার করে থাকেন।[২১] ইসলামী চরিতাভিধান অনুসারে জীবনী মুহাম্মাদ বর্তমান সৌদি আরবে অবস্থিত মক্কা নগরীর কুরাইশ বংশের বনু হাশিম গোত্রে জন্ম গ্রহণ করেন[২২][২৩]। প্রচলিত ধারণা মতে, তিনি ৫৭০ খ্রিষ্টাব্দের ২৯ আগস্ট বা আরবি রবিউল আউয়াল মাসের ১২ তারিখ জন্মান।[২৪]। প্রখ্যাত ইতিহাসবেত্তা মন্টগোমারি ওয়াট তার পুস্তকে ৫৭০ সাল উল্লেখ করেছেন; তবে প্রকৃত তারিখ উদঘাটন সম্ভবপর হয় নি। তাছাড়া মুহাম্মদ নিজে কোনো মন্তব্য করেছেন বলে নির্ভরযোগ্য কোনো প্রমাণ পাওয়া যায় নি; এজন্যই এটি নিয়ে ব্যাপক মতবিরোধ রয়েছে। এমনকি মাস নিয়েও ব্যাপক মতবিরোধ পাওয়া যায়। যেমন, একটি বর্ণনায় এটি ৫৭১ সালের ৯ রবিউল আউয়াল এপ্রিল ২৬ হবে; সাইয়েদ সোলাইমান নদভী, সালমান মনসুরপুরী এবং মোহাম্মদ পাশা ফালাকির গবেষণায় এই তথ্য বেরিয়ে এসেছে। তবে তার জন্মের বছরেই হস্তী যুদ্ধের ঘটনা ঘটে[২৫][২৬] এবং সে সময় সম্রাট নরশেরওয়ার সিংহাসনে আরোহণের ৪০ বছর পূর্তি ছিল এ নিয়ে কারো মাঝে দ্বিমত নেই। উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে